মুসলমান
জাতির জন্য সব চাইতে একটি বড় দুঃস্বপ্ন, সবচাইতে বড় এক বিপর্যয়, সব
চাইতে ভয়ানক এক অধ্যয়ের নাম হচ্ছে ওহাবী ফিৎনা | কুখ্যাত ইয়াজিদের
উত্তরসূরি, এবং বৃটিশ সরকারের তিলেতিলে গড়ে তোল এক এজেন্ট হচ্ছে ওহাবী
ফের্কার প্রতিষ্ঠিাতা ইবনে আব্দুলওহাব নজদী |
এতো ভয়ানক এই ফির্কা যেটা হাদীস শরীফে সরাসরি সতর্ক করা হয়েছে --
হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এরশাদ মুবারক করেন -->
" আমি নজদের জন্য কি করে দোয়া করবো ? কারন নজদেতো ভুমিকম্প ও ফিৎনার সৃষ্টি হবে , এবং এখানেই শয়তানী দলের উৎপত্তি ঘটবে |"
দলীল-
√ বুখারী শরীফ -২/১০৫১
√ মিশকাত শরীফ ৫৮২ পৃষ্ঠা- ইয়ামন ও শামের বর্ননা অধ্যায় !
এই কুখ্যাত শয়তান ইবনেআব্দুল ওহাব নজদী পরিচয় সম্পর্কে কিতাবে বর্নিত আছে --
" ইবনে আব্দুল ওহাব নজদী ১১১৪ হিজরী মুতাবিক ১৭০৩ সালে আরবের নজদ প্রদেশে জন্মগ্রহণ করে | তার পিতার নাম আব্দুল ওহাব | বড় ভাইয়ের নাম সুলাইমান | পিতা ও ভ্রাতা দুজনেই ওই সময় বিজ্ঞ আলেম হিসাবে খ্যাত ছিলেন | কিন্তু আব্দুল ওহাবের কনিষ্ঠ পুত্র ইবনে ওহাব অত্যন্ত উদাসীন ও গোঁড়া চরিত্রের অধিকারী ছিলো | সে তার পিতা ও ভ্রাতার মতের বিপরীত চলতো এবং প্রায়ই তাদের বিরুদ্ধাচরণ করতো এবং মনগড়া নতুন মত প্রচার করে ফিৎনা পয়দা করতো | ১১৪০ হিজরী হতে এই নজদী ফিৎনার সৃষ্টি হয় | সে পবিত্র মক্কা শরীফ মদীনা শরীফের নিরীহ লোকদের পাইকারী হত্যা করে | হেরেমাইন শরীফাইনের বসবাস কারী স্ত্রী- কন্যা দের ধর্ষন করেছে | পুরুষদের দাস এবং মহিলাদের দাসীতে পরিনত করেছে | সাইয়্যিদ বংশের অনেককে শহীদ করেছে |এমনকি মসজিদে নববী শরীফের মূল্যবান সব বিছানা ও ঝাড়বাতি গুলো সে নজদে নিয়ে যায় | হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু আনহু উনাদের মাজার শরীফগুলোকে এবং আহলে বাইত শরীফ উনাদের মাজার শরীফ গুলো ভেঙ্গে চুরমার করে দিয়েছে | এমনকি হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার রওজা শরীফ ভেঙ্গে দেয়ার জন্য একদল নজদী অনুসারী উদ্যাত হলে আল্লাহ এক সাপ পাঠিয়ে তাদের হত্যা করলেন |"
দলীল--
√ ফতোয়ায়ে শামী
√ ইশয়াতে হক্ব
√ সাইফুল মাজাহাব
√ সাইফুল জব্বার
এই প্রসঙ্গে হানাফী মাযহাবের বিখ্যাত কিতাব " রদ্দুল মুখতার " কিতাবে বর্নিত হয়েছে--
كما وقع في زماننا في اتباع عبد الوهاب الذين خرجوا من نجد وتغلبوا علي الحرمين وكانوا ينتحلون الي الحنا بلة لكن هم اعتقدوا انهم هم المسلمون وان من خللف اعتقادهم مشركون و استباعوا بذلك قتل اهل السنة و قتل علماء هم
অর্থ- যেমন আমাদের সময় সংঘটিত আব্দুল ওহাব নজদীর অনুসারীদের লোমহরর্ষক ঘটনা প্রনিধান যোগ্য | তারা নজদ থেকে বের হয়ে মক্কা মদীনার উপর অধিপত্য বিস্তার করেছিলো | তারা নিজেদের হাম্বলী মাজহাবের অনুসারি বলে দাবি করতো | আসলে তাদের দৃঢ় বিশ্বাস ছিলো, তারাই শুধু মুসলমান বাকি সবাই মুশরিক | এজন্য তারা আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের অনুসারীদের হত্যা করা জায়িয মনে করেছে , এবং অনেক আলেম কে হত্যাও করেছে !"
দলীল-
√ রদ্দুল মুখতার-৩ খন্ড ৪২৭ পৃষ্ঠা - বাবুল বুগাত !
এছাড়া অনুরুপ বর্ণনা বিখ্যাত তাফসীর গ্রন্থ " তাফসিরে সাবী " ৩ খন্ড ২৫৫ পৃষ্ঠায় ও বর্নিত আছে !
এই ইবনে ওহাব নজদীর কিছু কুফরী আক্বীদা --
* মুসলমান দের তুলনায় কাফিররা লা ইলাহা ইল্লাহ এর অর্থ ভালো জনতো ! ( কাশফুল শুবহাত ৩য় অধ্যায় ৭ পৃষ্ঠা )
* নবীজী মক্কা শরীফের নেককার কাফিরদের মূর্তি ভেঙ্গে অন্যায় করেছেন !( কাশফুল শুবহাত ২য় অধ্যায়)
* রওজা শরীফ জিয়ারত নিষেধ !
* ৬০৬ হিজরী হতে তার সময় পর্যন্ত সবাই কাফের !
* নবীগন রওজা পাকে জীবীত নন !
* চার ইমামের অধিকাংশ কথাই ভুয়া !
দলীল-- কিতাবুল আক্বায়িদ
এবার আসুন মূল আলোচনায় প্রবেশ করি ! দেওবন্দী মৌলবীরা এই নজদীর প্রতি কি ধারনা রাখতো সেটা দেখুন --->
(১) রশীদ আহমদ গাঙ্গুহী বলেছে-
" মুহম্মদ ইবনে আব্দুল ওহাব নজদীর অনুসারী কে ওহবী বলা হয় | তার আক্বীদা ভালো ছিলো !"
দলীল-
√ ফতোয়ায়ে রশিদীয় ১/১১৯ - তাকলীদ অধ্যায় !
(২) শামসুল হক ফরিদপুরী লিখেছে --
" অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষার্ধে আরব দেশে মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল ওহাব নামক এক ধর্মীয় নেতা এবং রাষ্ট্রীয় নেতা গুজারিয়াছেন | ক্ষুদ্র রাষ্ট্র হইলেও তিনি বেশ প্রভাবশালী ছিলেন আরব দেশে বেশ প্রভাব বিস্তার করিয়াছিলেন | অনেকগুলো সংস্কার মূলক কাজও তিনি করিয়াছিলেন !'
দলীল-
√ তাছাউফ তত্ত্ব ৩৮ পৃষ্ঠা !
(৩) মাসিক মদীনা পত্রিকায় লিখা হয়েছে --
" শায়েখ মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল ওয়াহহাব নজদি ছিলেন আরবের একজন সংস্কারক ( মুজাদ্দিদ) আলেম | ধর্মের নামে ভন্ডামীর বিরুদ্ধে তিনি আজীবন সংগ্রাম করে গেছেন !"
দলীল-
√ মাসিক মদীনা- সেপ্টেম্বর,২০১০ সংখ্যা ! ৫০ পৃষ্ঠা !
একটু চিন্তা করুন, এই দেওবন্দী তাবলীগীরা এই কুখ্যাত ইবনে ওহাব নজদী কে মুজাদ্দিদের আসনে বসাইছে |এবার দয়া করে সবাই বিচার করেন ওহাবী ফের্কার ধারক বাহক কারা !
এতো ভয়ানক এই ফির্কা যেটা হাদীস শরীফে সরাসরি সতর্ক করা হয়েছে --
হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এরশাদ মুবারক করেন -->
" আমি নজদের জন্য কি করে দোয়া করবো ? কারন নজদেতো ভুমিকম্প ও ফিৎনার সৃষ্টি হবে , এবং এখানেই শয়তানী দলের উৎপত্তি ঘটবে |"
দলীল-
√ বুখারী শরীফ -২/১০৫১
√ মিশকাত শরীফ ৫৮২ পৃষ্ঠা- ইয়ামন ও শামের বর্ননা অধ্যায় !
এই কুখ্যাত শয়তান ইবনেআব্দুল ওহাব নজদী পরিচয় সম্পর্কে কিতাবে বর্নিত আছে --
" ইবনে আব্দুল ওহাব নজদী ১১১৪ হিজরী মুতাবিক ১৭০৩ সালে আরবের নজদ প্রদেশে জন্মগ্রহণ করে | তার পিতার নাম আব্দুল ওহাব | বড় ভাইয়ের নাম সুলাইমান | পিতা ও ভ্রাতা দুজনেই ওই সময় বিজ্ঞ আলেম হিসাবে খ্যাত ছিলেন | কিন্তু আব্দুল ওহাবের কনিষ্ঠ পুত্র ইবনে ওহাব অত্যন্ত উদাসীন ও গোঁড়া চরিত্রের অধিকারী ছিলো | সে তার পিতা ও ভ্রাতার মতের বিপরীত চলতো এবং প্রায়ই তাদের বিরুদ্ধাচরণ করতো এবং মনগড়া নতুন মত প্রচার করে ফিৎনা পয়দা করতো | ১১৪০ হিজরী হতে এই নজদী ফিৎনার সৃষ্টি হয় | সে পবিত্র মক্কা শরীফ মদীনা শরীফের নিরীহ লোকদের পাইকারী হত্যা করে | হেরেমাইন শরীফাইনের বসবাস কারী স্ত্রী- কন্যা দের ধর্ষন করেছে | পুরুষদের দাস এবং মহিলাদের দাসীতে পরিনত করেছে | সাইয়্যিদ বংশের অনেককে শহীদ করেছে |এমনকি মসজিদে নববী শরীফের মূল্যবান সব বিছানা ও ঝাড়বাতি গুলো সে নজদে নিয়ে যায় | হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু আনহু উনাদের মাজার শরীফগুলোকে এবং আহলে বাইত শরীফ উনাদের মাজার শরীফ গুলো ভেঙ্গে চুরমার করে দিয়েছে | এমনকি হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার রওজা শরীফ ভেঙ্গে দেয়ার জন্য একদল নজদী অনুসারী উদ্যাত হলে আল্লাহ এক সাপ পাঠিয়ে তাদের হত্যা করলেন |"
দলীল--
√ ফতোয়ায়ে শামী
√ ইশয়াতে হক্ব
√ সাইফুল মাজাহাব
√ সাইফুল জব্বার
এই প্রসঙ্গে হানাফী মাযহাবের বিখ্যাত কিতাব " রদ্দুল মুখতার " কিতাবে বর্নিত হয়েছে--
كما وقع في زماننا في اتباع عبد الوهاب الذين خرجوا من نجد وتغلبوا علي الحرمين وكانوا ينتحلون الي الحنا بلة لكن هم اعتقدوا انهم هم المسلمون وان من خللف اعتقادهم مشركون و استباعوا بذلك قتل اهل السنة و قتل علماء هم
অর্থ- যেমন আমাদের সময় সংঘটিত আব্দুল ওহাব নজদীর অনুসারীদের লোমহরর্ষক ঘটনা প্রনিধান যোগ্য | তারা নজদ থেকে বের হয়ে মক্কা মদীনার উপর অধিপত্য বিস্তার করেছিলো | তারা নিজেদের হাম্বলী মাজহাবের অনুসারি বলে দাবি করতো | আসলে তাদের দৃঢ় বিশ্বাস ছিলো, তারাই শুধু মুসলমান বাকি সবাই মুশরিক | এজন্য তারা আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের অনুসারীদের হত্যা করা জায়িয মনে করেছে , এবং অনেক আলেম কে হত্যাও করেছে !"
দলীল-
√ রদ্দুল মুখতার-৩ খন্ড ৪২৭ পৃষ্ঠা - বাবুল বুগাত !
এছাড়া অনুরুপ বর্ণনা বিখ্যাত তাফসীর গ্রন্থ " তাফসিরে সাবী " ৩ খন্ড ২৫৫ পৃষ্ঠায় ও বর্নিত আছে !
এই ইবনে ওহাব নজদীর কিছু কুফরী আক্বীদা --
* মুসলমান দের তুলনায় কাফিররা লা ইলাহা ইল্লাহ এর অর্থ ভালো জনতো ! ( কাশফুল শুবহাত ৩য় অধ্যায় ৭ পৃষ্ঠা )
* নবীজী মক্কা শরীফের নেককার কাফিরদের মূর্তি ভেঙ্গে অন্যায় করেছেন !( কাশফুল শুবহাত ২য় অধ্যায়)
* রওজা শরীফ জিয়ারত নিষেধ !
* ৬০৬ হিজরী হতে তার সময় পর্যন্ত সবাই কাফের !
* নবীগন রওজা পাকে জীবীত নন !
* চার ইমামের অধিকাংশ কথাই ভুয়া !
দলীল-- কিতাবুল আক্বায়িদ
এবার আসুন মূল আলোচনায় প্রবেশ করি ! দেওবন্দী মৌলবীরা এই নজদীর প্রতি কি ধারনা রাখতো সেটা দেখুন --->
(১) রশীদ আহমদ গাঙ্গুহী বলেছে-
" মুহম্মদ ইবনে আব্দুল ওহাব নজদীর অনুসারী কে ওহবী বলা হয় | তার আক্বীদা ভালো ছিলো !"
দলীল-
√ ফতোয়ায়ে রশিদীয় ১/১১৯ - তাকলীদ অধ্যায় !
(২) শামসুল হক ফরিদপুরী লিখেছে --
" অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষার্ধে আরব দেশে মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল ওহাব নামক এক ধর্মীয় নেতা এবং রাষ্ট্রীয় নেতা গুজারিয়াছেন | ক্ষুদ্র রাষ্ট্র হইলেও তিনি বেশ প্রভাবশালী ছিলেন আরব দেশে বেশ প্রভাব বিস্তার করিয়াছিলেন | অনেকগুলো সংস্কার মূলক কাজও তিনি করিয়াছিলেন !'
দলীল-
√ তাছাউফ তত্ত্ব ৩৮ পৃষ্ঠা !
(৩) মাসিক মদীনা পত্রিকায় লিখা হয়েছে --
" শায়েখ মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল ওয়াহহাব নজদি ছিলেন আরবের একজন সংস্কারক ( মুজাদ্দিদ) আলেম | ধর্মের নামে ভন্ডামীর বিরুদ্ধে তিনি আজীবন সংগ্রাম করে গেছেন !"
দলীল-
√ মাসিক মদীনা- সেপ্টেম্বর,২০১০ সংখ্যা ! ৫০ পৃষ্ঠা !
একটু চিন্তা করুন, এই দেওবন্দী তাবলীগীরা এই কুখ্যাত ইবনে ওহাব নজদী কে মুজাদ্দিদের আসনে বসাইছে |এবার দয়া করে সবাই বিচার করেন ওহাবী ফের্কার ধারক বাহক কারা !
এই হলো আপনার আলেম ,যারা নবীজীর হেদায়েত বাদ দিয়ে স্বপ্নে পাওয়া তাবলীগ করতেছে
- Noor E Julfikar deoband madrasay shommelone soniya gandhir achol dhore golam style e jasse deobandi muhtamim
দস্তার
রাজদরবার!!! ইসলাম বিরোধী পেইজ দেখলে বাবুনগরী কেদে উঠে, কিন্তু এই বই
পড়লে কিংবা পড়ালে কি বাবুনগরীর মন কাঁদে না.................
দস্তার রাজদরবার আপনার লেখা পড়লাম (www.facebook.com/rajdarbaar/posts/668816566497075)। হিন্দুদের এক পেইজ দেখে নাকি বাবুনগরী কেদে উঠেছে, উত্তেজিত হয়েছে। কিন্তু ছবির বই পড়লে কিংবা পড়ালে কি বাবুনগরীর মন কাঁদে না.........
যেই হিফজুল ঈমান নামক বইয়ের ১২ পৃষ্ঠায় (লালদাগ কাটা অংশে) বাবুনগরীসহ তামাম দেওবন্দীদের গুরু মাও আশ্রাফ আলী থানভী বলেছে:
“নবীর যদি কিছু ইলমে গায়েব থেকেও থাকে তাহলে এতে তাঁর বিশেষত্ব কী? এমন ইলমে গায়েব তো সকল চতুষ্পদ জন্তু, পাগল ও শিশুরও আছে।” (নাউজুবিল্লাহ মিন জালিক)
আসলে এই ধর্মব্যবসায়ী কওমী-দেওবন্দী কর্তৃক নবী করিম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সা্ল্লামের অবমাননার কারণেই আজকে হিন্দুরা এই দুঃসাহস পেয়েছে।
দস্তার রাজদরবার আপনার লেখা পড়লাম (www.facebook.com/rajdarbaar/posts/668816566497075)। হিন্দুদের এক পেইজ দেখে নাকি বাবুনগরী কেদে উঠেছে, উত্তেজিত হয়েছে। কিন্তু ছবির বই পড়লে কিংবা পড়ালে কি বাবুনগরীর মন কাঁদে না.........
যেই হিফজুল ঈমান নামক বইয়ের ১২ পৃষ্ঠায় (লালদাগ কাটা অংশে) বাবুনগরীসহ তামাম দেওবন্দীদের গুরু মাও আশ্রাফ আলী থানভী বলেছে:
“নবীর যদি কিছু ইলমে গায়েব থেকেও থাকে তাহলে এতে তাঁর বিশেষত্ব কী? এমন ইলমে গায়েব তো সকল চতুষ্পদ জন্তু, পাগল ও শিশুরও আছে।” (নাউজুবিল্লাহ মিন জালিক)
আসলে এই ধর্মব্যবসায়ী কওমী-দেওবন্দী কর্তৃক নবী করিম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সা্ল্লামের অবমাননার কারণেই আজকে হিন্দুরা এই দুঃসাহস পেয়েছে।
দেখুন খালেদা তেতুলের পাশে বলা সমস্ত হেফজতিরা। নিজেরাই পর্দার কথা বলে কিন্তু নিজেরাই পালন করে না
কওমী নেতা কথিত শাইখুল হাদীছ আজিজুল হক ১৯৯৯ সালের ডিসেম্বরে ‘আল কোরআনের দৃষ্টিতে মহিলাদের পর্দা’ শীর্ষক একটি বই লিখেছিল। সেই বইতে লেখা হয়:
“.... রং বেরংয়ের পোশাক, লিপিস্টিক লাগানো, পুরুষের সাথে অবৈধ মেলামেশা, থিয়েটার নাটক করা, সভা সমিতি করা, রাজনৈতিক আসরে নামা, প্রকাশ্যে সভা সমিতিতে বক্তৃতা দেয়া আর বেশ্যাবৃত্তি করা। শুধু পেশাদারী বেশ্যা নয় অপেশাদার বেশ্যাবৃত্তি করা। .....” (আল কোরআনের দৃষ্টিতে মহিলাদের পর্দা ১৩৪ পৃষ্ঠা, লেখকঃ শাইখুল হাদীছ আজিজুল হক)
“..... ধন ও ঋণ (পজেটিভ ও নেগেটিভ) ব্যতীত কোন বস্তুর কল্পনা করা যায়না, ধন ঋণ যেমন বিদ্যুৎ উৎপাদন করে, পদার্থের পরমাণু (এটম) পজিটিভ ইলেকট্রন ও নেগেটিভ প্রোটনের সমষ্টি। এ থেকে ইলেকট্রন বিচ্যুত করলে আর পরমাণুর অস্তিত্বই থাকে না। মানবও তাই। স্বাভাবিকভাবে নর ও নারী (ধন ও ঋণ) পরস্পর দর্শনে যৌন আকর্ষণ সৃষ্টি হয়না একথা মানুষ অস্বীকার করলেও যুক্তিবাদী বিজ্ঞান তা মানতে প্রস্তুত নয়। দৈহিক মিলনের ফাঁক থাকুক আর না থাকুন, আর থাকলে তো কথাই নেই, আকর্ষণ এতো প্রবল ও তীব্র হয় যে, সাধারণ মানুষ তো দূরের কথা, মুনি মোহন্ত, দরবেশ, কেউ আত্মসংবরণ করতে পারে না। ....” (আল কোরআনের দৃষ্টিতে মহিলাদের পর্দা ১৩৪ পৃষ্ঠা, লেখকঃ শাইখুল হাদীছ আজিজুল হক)
কিন্তু এবার দেখুন সেই শায়খুল হাদীস নিজে কি করছে????
নিজের বইয়ে নারী নের্তৃতের বিরুদ্ধে বললেও, নারীদের সভাকে পতিতাদের সভা বললেও, নারী-পুরুষের দেখা সাক্ষাৎকে হারাম বললেও, এ অনুষ্ঠানে গিয়ে সে নিজেকে কি প্রমাণ করলো?? নিজের ফতওয়াতেই নিজে ধরা!!
আরেক কওমী নেতা মুফতি আমিনী কি করে দেখুন: পরে না চোখের পলক!!!!
মোনাজাতে মুফতি আমিনী বলেন, ‘হে আল্লাহ, খালেদা জিয়াকে দেশকে খেদমত করার ক্ষমতা দান করো। সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় ধর্ম ও ইসলামের বিরুদ্ধে যে ষড়যন্ত্র চলছে, তা থেকে দেশকে হেফাজত করো।’
মোনাজাতে বলা হয়, ‘হে আল্লাহ, তুমি চারদলীয় জোটকে শক্তিশালী করো। খালেদা জিয়াকে ক্ষমতায় যাওয়ার তৌফিক দান করো। খালেদা জিয়া ওমরাহ করতে যাচ্ছেন, তাঁর ওমরাহ কবুল করো’
আহারে শফী-বাবু নগরীরর গুরু আসাদ মাদানীর কি অবস্থা
আহারে শফী-বাবু নগরীর গুরু দেওবন্দীদের বার্ষিক মাহফিলের স্টেজে সব হিন্দু তেতুল
আহারে শফী-বাবু নগরীর গুরু দেওবন্দীদের উপস্থাপিকাও এক হিন্দু তেতুল