মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০১৪

থানভী ছিল ব্রিটিশ এজেন্ট: মাসিক ভাতা ৬০০ রুপিঃ!!!

দেওবন্দিদের গুরু আশরাফ আলী থানভী ছিল ব্রিটিশ এজেন্ট: মাসিক ভাতা ৬০০ রুপিঃ-
--------------------------------------------------------------
দেওবন্দ গুরু মাওলানা আশরাফ আলী থানভী ছিল ব্রিটিশ এজেন্ট। ব্রিটিশদের থেকে ঐ সময় সে মাসিক ৬০০ রুপি ভাতা গ্রহণ করত। উদ্দেশ্য এ অঞ্চলের সংখ্যা গরিষ্ঠ মুসলমানদের ব্রিটিশবিরোধী ক্ষোভ উপশমের মাধ্যমে নিষ্ক্রিয় করা। উল্লেখ্য, ব্রিটিশদের হাত থেকে নিজ মাতৃভূমি মুক্ত করার জন্য ইংরেজদের সাথে বহু যুদ্ধে লিপ্ত হয় এ অঞ্চলের জনগণ। বিশেষ করে হযরত সাইয়্যিদ আহমেদ শহীদ বেরেলভী রহমতুল্লাহি আলাইহি এবং উনার খলিফা হযরত তীতুমীর (সাইয়্যিদ মীর নেসার আলী) রহমতুল্লাহি আলাইহি ইংরেজদের সাথে ব্যাপক জিহাদ করেন। দুইজনই পৃথক যুদ্ধে ১৮৩১ সালে শহীদ হন। এরপর থেকে এ অঞ্চলের অধিবাসীদের মধ্যে ইংরেজ বিরোধী ক্ষোভ ক্রমেই বাড়তে থাকে। ১৮৫৭ সালে হয় সিপাহী বিদ্রোহ। ইংরেজরা সিপাহী বিদ্রোহ দমন করতে পারলেও তাদের দিন যে ফুরিয়ে এসেছে তা স্পষ্ট হয়ে যায়। আর তাই এ অঞ্চলের জনগণকে নিয়ন্ত্রণ করতে ইংরেজরা বেছে নেয় ভিন্ন কৌশল। যেহেতু এ অঞ্চলের অধিকাংশ জনগণ মুসলমান, সেহেতু ১৮৬৬ সালে ভারতের উত্তর প্রদেশের দেওবন্দ এলাকায় কিছু মাওলানাকে একত্র মাদ্রাসার জায়গা দিয়ে দেয় ব্রিটিশরা। (এ মাদ্রাসার প্রথম প্রিন্সিপাল ছিল মাওলানা কাসিম নানুতুবী, যে প্রথম জীবনে ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনে সম্পৃক্ত থাকলেও মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠার পর নিষ্ক্রিয় হয়ে যায়। এই মাদ্রাসাই বর্তমানে দারুল উলুম দেওবন্দ মাদ্রাসা হিসেবে পরিচিত, ভারতে এরা কংগ্রেসের সাথে জোট বেঁধে জমিয়তে উলামায়ে হিন্দ নামে রাজনীতি করে)। উদ্দেশ্য ছিল সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় কিছু মাওলানাকে পোষা, যারা বিভ্রান্তিকর ফতওয়ার মাধ্যমে মুসলমান সমাজকে নিষ্ক্রিয় করে যাবে। এক্ষেত্রে দেওবন্দ ও তাদের সমগোত্রীয় মাওলানাদের নিয়মিত ভাতা প্রদান করত ব্রিটিশরা, এ ধর্মব্যবসায়ীরাই ব্রিটিশপক্ষ নিয়ে ফতওয়া দিয়ে মুসলমানদের ব্রিটিশদের সাথে যুদ্ধ থেকে ফিরিয়ে রাখত। আর এই এজেন্ট তৈরীতে ব্রিটিশদের পছন্দের শীর্ষ তালিকায় ছিল মাওলানা আশরাফ আলী থানভী। যার কারণে দেখা যায়, এই ক্ষূদ্র রেসালা লেখকই পরবর্তীতে প্রচার পায় বেশি, যদিও তার থেকে ঐ সময় আরো অনেক বড় বড় আলেম ভারতবর্ষে ছিল।
************
দেওবন্দী নিজস্ব ডকুমেন্ট “মুকালামুতুচ্ছাদারিয়ান” নামক বইয়ের ১০-১১ নং পাতায় আশরাফ আলী থানভীর ভাতা গ্রহণের বিষয়টি উঠে আসে। যেখানে দেখা যায়, মাওলানা সাব্বির আহমেদ আল দেওবন্দী (সভাপতি জমিয়তে উলামায়ে হিন্দ, কলকাতা) মাওলানা হাফিজুর রহমানকে থানভীর ব্রিটিশ ভাতা গ্রহণের বিষয়টি নিশ্চিত করে।
বইয়ের স্ক্যান (বইয়ের নামসহ):---

শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০১৪

হেফাজত,দেওবন্দী আজ নিরব কেন?

বৃক্ষ তোমার নাম কি?ফলেই পরিচয়।মুসলমানদের ঈমানী মনে এবং শরীরে আঘাতকারীদের ব্যাপারে হেফাজত,দেওবন্দী আজ নিরব কেন?(মুখোশ উন্মোচন)

15 April 2014 at 23:28

আমার এই note যদি কারো মনে আঘাত লাগে আমি প্রথমেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।কিন্তু
সময়ের প্রয়োজনে এবং বর্তমান অবস্থার প্ররিপেক্ষেতে কিছু কথা আজ উঠে আসছে।পুরো নোট পড়ে কমেন্ট করুন ।
 #রাহী ও উল্লাস ইস্যুঃ-- একজন মুসলিম নামধারী নাস্তিক, অপরজন হিন্দু এইচএসসি পরীক্ষার্থী চট্টগ্রাম কলেজের।বেশ কিছু দিন আগে Farabi Shafiur Rahman(ফারাবী) এর পোস্টে কমেন্ট বক্সে চরম ভাবে দ্বীন ইসলাম, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম, হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিআল্লাহু তায়ালা আনহু উনাদের শান মুবারক নিয়ে অশ্লীল ভাবে গালাগাল ও নোংরা কমেন্ট করে।(https://www.facebook.com/photo.php?fbid=10152384606473383&set=a.10151695039318383.1073741827.759503382&type=1&relevant_count=1)এবং(https://www.facebook.com/photo.php?fbid=732449193467145&set=a.480527251992675.122500.100001062146408&type=1&theater)।মুহূর্তের
মধ্যেই তা ফেসবুকের আনাচে কানাচে ছড়িয়ে পড়ে।তারপর শোনা যায় ছাত্রলীগের চট্টগ্রাম কলেজের কিছু ছেলে এবং এলাকাবাসী তাদেরকে গনপিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করে(https://www.facebook.com/rajibkhaja.bd/photos/a.635759499809978.1073741825.476314729087790/724122404307020/?type=1) ।আসলে সে ছাত্রলীগ,ছাত্রদল,শিবির যেই হোক না কেন তার মধ্যে যদি বিন্দু পরিমাণ আল্লাহ ও উনার রাসুলের প্রতি বিন্দুমাত্র ভালবাসা থাকে তিনি এর প্রতিবাদ করবেনই (https://www.facebook.com/masrur.a.chowdhury/posts/10200797020728336?stream_ref=10),
কিছু সময় পর ইস্টিশনের ব্লগ গুলিতে রাহী ও উল্লাসের মুক্তির দাবীতে তারা ঝড় তোলে(http://www.istishon.com/node/7506)।চিন্তা করুন ৯৭% মুসলিমদের দেশে এইরকম ব্যাপার ঘটছে।চট্টগ্রামের হাটহাজারী কেন্দ্রিক দারুল উলুম মইনুল ইসলাম মাদ্রাসা থেকে সারাদেশে হেফাজতে ইসলাম পরিচালিত হয়।আর এই মাদ্রাসার মহাপরিচালক হচ্ছেন আল্লামা শাহ আহমদ শফি।যিনি গত বছর  ৫ মে ঢাকা অবরোধ কর্মসূচি করেন , এদেশের ইতিহাসে সবথেকে বড় ইসলামী সমাবেশ ঘটান নাস্তিকদের বিরুদ্ধে এবং ১৩ দফা দাবি তুলে।নিঃসন্দেহে তা আমাদের সবার প্রানের দাবী ছিল।কিন্তু সময় পাল্টেছে, সে আন্দোলন থেকে আজ হেফাজত সরে এসেছে।চিন্তা করুন এত বড় একটি ঘটনা ঘটেছে হেফাজতের নিজের ঘর খোদ চট্টগ্রামেই কিন্তু হেফাজত সেদিন প্রতিবাদ জানাতে ঢাকাতে এসেছিল।আর আজ তাদের কি হল???আল্লামা শফির প্রধান ঘোষনাই ছিল " নাস্তিকদের বিরুদ্ধে আমরণ লড়াই চলবে।আমরা জানি হয়তবা সেই আগের অবস্থা নেই, কিন্তু তারপরও একটি কথা অন্যায়ের প্রতিবাদ করার নির্দেশও হাদীসেই রয়েছে।এ প্রসঙ্গে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন- 'তোমাদের মধ্যে কেউ কোন গর্হিত কাজ হতে দেখলে সে যেন শক্তি থাকলে হাত দিয়ে  যদি এতে অক্ষম হও তবে মুখ দিয়ে প্রতিবাদ জানাবে। যদি তাতে অক্ষম হও তবে অন্তর দিয়ে তাকে ঘৃণা করবে, তবে এটি দুর্বল ঈমানের পরিচায়ক।” (সহীহ মুসলিম)।কিন্তু তেতো হলেও সত্যি যে হেফাজতে ইসলামের ওয়েবসাইটে এমনকি তাদের কোন ফেসবুক পেজেও এই রাহী ও উল্লাসকে  নিয়ে তারা টুঁশব্দটি করেনি , তারা যেন কিছুই জানে না কোন লিখা বা পোস্ট নেই !!!!! তারা আজ চুপ কেন??

ঘটে যাওয়া আরও অনেক ইসুঃ--কিছু দিন আগে পীযূষে ইসলাম বিদ্বেষী কবিতা পাঠ নিয়ে ফেটে পড়ে আলেম সমাজ(http://www.somewhereinblog.net/blog/pavel5900/29885016)কিন্তু আল্লামা শফি তথা হেফাজত  টু শব্দটি করল না!!!!!! সবাই জানে কিনা বলব না তবে সেই কবিতাটিতে ইসলামকে যেভাবে কটাক্ষ করা হয়েছে তা সত্যি বেদনাদায়ক।সবাই আশাতে বুক বেঁধে ছিল যে হেফাজত এর প্রতিবাদ করবেই।কিন্তু ফলাফল শূন্য ।
যে নাস্তিকদের জন্য সেদিনের ৫মে'র আন্দোলন ছিল তার অন্যতম আসামী আসিফ মহিঊদ্দিন ।যে কিছু দিন আগে জামিন নিয়ে দেশত্যাগ করেন, তার নাস্তিকতার লেখালেখি আরও সচল করার উদ্দেশ্যে।তার ফলশ্রুতিতেই সে কিছু দিনপরই পোস্ট করেন চরম ইসলাম বিদ্বেষী এক পোস্ট।https://www.facebook.com/notes/farabi-shafiur-rahman/%E0%A6%86%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%AB-%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%89%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%80%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A6%86%E0%A6%A8-%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%A7%E0%A7%83%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%A4%E0%A6%BE-%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%96%E0%A7%81%E0%A6%A8/770544859625411    আমি যতদূর  জানি জামিনপ্রাপ্ত আসামী দেশত্যাগ করতে পারে না।কিন্তু হেফাজত তাকে বাঁধা দিল না । কিন্তু হেফাজত কিছুই করল না????
তারপরের কাহিনী রকমারি নামের একটি বুক হোমডেলিভারির প্রতিষ্ঠান যারা আরেক ইসলাম বিদ্বেষী অভিজিৎ এর বিশ্বাসের  ভাইরাস নামক বই সবার হাতে পৌছে দেবার দ্বায়িত্ব নেয়,তখন প্রায় একা ফারাবী  সেটার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান।উল্লেখ্য রাজীব ট্রাজেডির সময় ও এই ফারাবী ভাইয়ের পাশেও হেফাজত দাড়ায়নি,Farabi Shafiur Rahman(ফারাবী) হচ্ছেন এমন একজন ব্যক্তি যিনি একা নাস্তিকদের বিপক্ষে জিহাদ ঘোষণা করেছেন, যাই হোক পরবর্তীতে রকমারি ইসলাম পন্থি এবং দেশের শান্তির কথা চিন্তা করে বইটি সরিয়ে ফেলে।তারপর লেজকাটা নাস্তিকের দল অনেক কার্যক্রম চালালেও তা কোন কাজে আসেনি। এখানেও একই , হেফাজত নিশ্চুপ।
যে ফারাবী নাস্তিকদের বিরুদ্ধে এতখানি লড়েছেন এবং লড়ছেন তারপাশে পর্যন্ত দারাল না হেফাজত প্রতিবাদ তো আরও পরের কথা।হেফাজত চলে গেছে শাপলা  চত্বর ছেড়ে তার অর্থ কি তাদের সকল কার্যক্রমও মনে হচ্ছে খতম , কিন্তু হায় নাস্তিকরা কিন্তু বসে নাই । তারা নিজেরা নিজেদের লেজ কেটেছে এবং সবার লেজ কেটেই চলেছে।উপরে যে উল্লাস রাহির কথা বলেছি  তারা কিন্তু  অভিজিৎ এবং আসিফেরই সাগরেদ,তারা কিন্তু এদেরকেই আদর্শ হিসেবে মানছে।https://www.facebook.com/photo.php?fbid=10152384431288383&set=a.10151695039318383.1073741827.759503382&type=1&relevant_count=1।আমদেরকে দেখতে হবে উল্লাস ও রাহীর পেছনে কলকাঠি নাড়ছে কে, তারা কিসের জন্য এত অনুপ্রানিত,https://www.facebook.com/notes/des-wa/%E0%A6%86%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%B7%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%A0%E0%A6%A6%E0%A6%B6-%E0%A6%A8%E0%A7%8B%E0%A6%9F-%E0%A6%A8%E0%A6%AC%E0%A7%80-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%89%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%B2-%E0%A6%A6%E0%A7%83%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4-%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A7%80-%E0%A6%89%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%87%E0%A6%9B%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%B0/481554095307369 সবার প্রশ্ন হেফাজতের দ্বারা কি সম্ভব হত না এদের পেছনে যারা কলকাঠি নাড়ছে তাদের শাস্তি দাবী করা এবং সরকারের  কাছে তা উপস্থাপন  করা। আল্লামা শফি উনি  এক্ষেত্রেও  কিছুই করেছেন কি???

যারা জার্মানি, আমেরিকা ,নরওয়ে প্রভৃতি দেশ থেকে ইসলাম বিদ্বেষ ছড়াচ্ছে তাদের  সকল আইডি বাংলাদেশে নট এভেইলেবল করে দিতে এবং এদেশে থেকে যারা এইরকম ইসলাম বিদ্বেষ ছড়াচ্ছে তাদের  ট্রাকিং এর মাধ্যমে গ্রেফতার করা হোক এই দাবী হেফাজত কেন আজ জানাচ্ছে না???নাস্তিকতার ক্রাল গ্রাস প্রতি মুহূর্তে ছড়িয়ে যাচ্ছে।কিছু দিন আগেই লুক্স নামের জার্মান প্রবাসি নাস্তিক লিভ-টূগেদারের পক্ষে কথা বলেন এবং পোস্টে অনেকেই সহমত প্রকাশ করে।তিনি আবদার করেন বিয়ের কোন দরকার নেই। নাউজুবিল্লাহ। তার কথাতে উদ্ভুদ্ধ হয়ে আজ আমদের সমাজ ধংসের মুখেhttp://www.bd24live.com/992/%E0%A6%A2%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC-%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AD-%E0%A6%9F%E0%A7%81%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%9B/ ।এবং ফলশ্রুতিতে খোদায়ি গজবhttp://www.amadernabiganj.com/?p=3732 আর তাদের বিরুদ্ধে হেফাজত উপরোক্ত কোন পদক্ষেপই নিচ্ছে না।
বেশ কিছু দিন আগে রুপবান নামে জঘন্য এক সমকামী ম্যাগাজিন বের করে এক শ্রেণীর লোকজন। এই ম্যাগাজিনের মুলে সম্পাদক রাসেল আহমেদ।বছরখানেক আগে সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী জেনেভায় এক সন্মেলনে বাংলাদেশে সমকামিতা বৈধ করার ঘোষনা দিয়েছিলেন।নাউযুবিল্লাহ ।কোরান শরীফে পরিস্কার উল্লেখ্য আছে সমকামীতার কারনে লুত অলাইহিসালামের কওম কে আল্লাহতায়ালা সম্পূর্ন রূপে ধ্বংস করে ছিল। কোথায় সফি হুজুর । তিনি কি জানেন না এগুলি দেখেন না।
নিশ্চুপ...।
১৩ দফা দাবীর মধ্যে অন্যতম ছিল নারী পুরুষের রাস্তা ঘাটে বেল্লাপনার বিরুদ্ধে ।টি২০ বিশ্বকাপ  শুরুর সাথে সাথে দেশজুড়ে শুরু হয় এক হুজুগ ফ্লাসমব।এমনকি হিজাব পরিহিতদেরকেও নাচতে দেখা দেছে অত্যন্ত দৃষ্টিকটু ভাবে।আর স্টেডিয়ামের কথা নাই বললাম।ফলাফল একই নিশ্চুপংন্তা,এছাড়া অতি-সম্প্রতি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে হলীখেলাতে  মুসলিম মেয়েদের নগ্নতা।লাখো কন্ঠে জাতীয় সংগীত’ গাইতে গিয়ে  ছাত্রী যৌন হয়রানীর শিকারhttp://bdpress.net/home/index.php?page=description&news=1396109036
এবার আসি নববর্ষের নামে লুইচ্চা বৈশাখ নিএ।কিভাবে এই লুইচ্চা বৈশাখ পালন হল । কিভাবে নারী-পুরুষ ওপেনে জেনা করল
এমনকি রাজধানীতে সমকামীদের প্রথম প্রকাশ্য র‍্যালিও বের হয় এদিনে। কিছু চিত্র দেখতে ডেস ওয়া ভাইয়ের প্রোফাইলটি ঘুরে আসুন https://www.facebook.com/des.wa.71?fref=photo
আমরা সবাই জানি উনি গত৫মে'র আন্দোলনের পর এমন একটি অবস্থানে চলে গেছেন উনি কিছু বললেই তা দৈনিক পত্রপত্রিকাতে চলে আসে।অবাক হবার কথা হেফাজত  এ নিয়ে টু শব্দটি করেনি । একটা কথা আমরা খুব ভাল করেই জানি, নীরবতা ই সম্মতির লক্ষন , অর্থাৎ চুপ= সমর্থন ।
৫'ই মে এর পর আরও অনেক ঘটনা ঘটেছে ,নাস্তিক হুমায়ন আজাদের ছেলে অনন্যা বলেছিল ''শুক্রবারের দিন মাইক নিষিদ্ধ করা উচিৎ" নাউজুবিল্লাহ।কোথায় আল্লামা সফি ?? কোথায় হেফাজত?ডিনতাদের ওয়েবসাইট http://www.darululum-hathazari.com/কিংবা ফেসবুক পেজেও এত বড় বিষয় গুলি নিয়ে একটি কথাও  হয়নি।তাহলে কি দারাচ্ছে মধু দিলে কাজে আছি না দিলে নাই ।http://www.ggn24.com/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%81-%E0%A6%A8%E0%A6%97%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A6%86%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B0/
সেসময় কানাঘূসা  http://hardnews24.com/bn/?p=6710
৫ম'র ঐতিহাসিক জনসভাতে আল্লামা  শফি উনার কিছু কথা যা বিব্রত করেছে আমাদেরকেঃ--
১/মেয়ে মানুষ হল তেতুলের মত।
২/মেয়ে মানুষ দেখলে পুরুষদের মন থেকে লালা বের হয়।
৩/মেয়ে মানুষ দেখলে যার দিলের মধ্যে লালা ঝরে না তার ধ্বজভঙ্গ রোগ আচ্ছে।
৪/মেয়ে মানুষ কেন স্কুল কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় হাবে তারা বাসাতে থাকবে।
৫/মানুষের ৫ম শ্রেণীর পর লেখা পড়া করবার প্রয়োজন নেই।
চাইলে দেখে নিতে পারেনঃhttp://www.youtube.com/watch?feature=player_embedded&v=i1kw7yOZMFs
বাবুনগরীর তালত ভাইয়ের বিরুদ্ধে সমকামিতার অভিয়োগ!!!! http://www.suprobhat.com/?p=40964
কিন্তু কিছু দিন আগে হেফাজত আমীরের প্রেস সেক্রেটারী মাওলানা মুনির আহমদ মার্কিন দূতাবাসের ক্যাথলিন গিবিলিস্কোর সঙ্গে আড়াই ঘন্টা বৈঠক করেন পর্দা ছাড়া (নাস্তিকরা খোঁটা দিয়ে বলেছে তারা নাকি তেতুল দেখে লালা ঝরিয়েছে ,অনেক ইসলামী চিন্তাবিদ বলেছেন এখানে পা দেয়া ঠিক হবে না, এটা আমেরিকার চাল ।)
http://www.timenewsbd.com/news/detail/4740
প্রথম আলোতে দেখলাম গত শুক্রবার সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম নগরের লালদীঘি ময়দানে হেফাজতে ইসলাম আয়োজিত দুই দিনব্যাপী শানে রিসালত সম্মেলনের উদ্বোধনী দিনের দ্বিতীয় অধিবেশনে শাহ আহমদ শফী প্রধান অতিথির বক্তব্যে  বলেন "‘হাসিনা সরকার, আওয়ামী লীগ বলেন আর ছাত্রলীগ বলেন, সবাই আমাদের বন্ধু। এদের সাথে কোনো আদাওয়াত (শত্রুতা) নাই। কেউ যদি বলে, হাসিনা সরকার, ছাত্রলীগ আমাদের দুশমন, এটা আপনাদের বুঝাটা ভুল হবে। এদের কাউকে কোনো দিন আমি গাল দেই নাই।’"'বর্তমান সরকার আওয়ামীলীগ আমাদের বন্ধু:আল্লামা শফী-http://www.prothom-alo.com/bangladesh/article/190693/%E0%Ahttp://www.truenewsbd.com/%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%86%E0%A6%93%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%80%E0%A6%B2%E0%A7%80%E0%A6%97/6%B8%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0_%E0%A6%93_%E0%A6%86.%E0%A6%B2%E0%A7%80%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%B0_%E0%A6%B8%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A7%87_%E0%A6%B6%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A4%E0%A6%BE_%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%87
সবার মেমরি কি এতই ঢিলা,??? আপনি ৫'ই মে তে নাস্তিকবাদী সরকার হটাতে এসেছিলেন , কত আল্লাহ প্রেমী সেদিন শহীদ হয়েছিলেন ,আর আজ এই কথা বলছেন।আসুন দেখে নেই একটি ভিডিওhttps://www.youtube.com/watch?v=KWNywfIwihc ইউটিউবে প্রচুর আছে।দুটি চ্যানেল বন্ধ হয়ে গেল বন্ধ হল কয়েকটি পত্রিকা,হেফাজতের কর্মীদের মৃত্যুর খবর প্রচার করতে গিয়ে। তা এই কথার জন্য সাথে সাথে এই কথার পুরস্কার http://www.suprobhat.com/?p=145599 আমি যে কথাটা এখন বলব তার আগে কিছু নিউজ পড়ে আসুন , প্লিজ বাপ-বেটার পকেটে বন্দি হেফাজত!http://mzamin.com/details.php?mzamin=MTE0MzE=&s=Mg==
আরো কিছু খবর ...... (যাদের প্রথম আলো নিয়ে সন্দেহ আছে তাই অন্য পত্রিকার লিংক)
১/http://www.pipilika.com/site_ajax_calls/show_details/1141227/bn/new_window
২/http://dhakanews24.com/?p=166790
&
http://www.bijoynews24.com/2013/05/10/%E0%A6%97%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%AB%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A6%B0-%E0%A6%A5%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%81%E0%A6%A6%E0%A6%9B/
৩/http://ukbdnews.com/country/5247-2013-05-08-21-47-20.html
৪/সদালাপের এই লিখাটা http://www.shodalap.org/nirob-shakkhi/19103/
৫/http://rnews24.com/politics/2013/04/19/2100
৬/http://bbarta24.com/news/category/national/detail/56রা
তাহল কি দাঁড়াল , নুন খাই যার গুন গাই তার। আগে ছিলাম জামাত বন্ধু , এখন আওয়ামীলিগ আমার বন্ধু।
এছাড়া যে সকল বিষয় নিয়ে হেফাজতে ইসলাম মাথা ঘামায় না ....
১. বাংলাদেশ এর মদের বার নিয়ে।
২. বাংলাদেশের যৌন ব‍্যাবসা নিয়ে।
৩. চলচিত্রে এর অশ্লীল ছবি নিয়ে।
৪. পপি চাষ নিয়ে [ পপি ফুল থেকেই হেরোইন তৈরি হয় ],গাজা চাষ নিয়ে।
৫. নারী পুরুষের রাস্তাঘাটে বেল্লাপনা করলরলে।
৬.অশ্লীল,চটি বই বিক্রি করলে।
৭. বাঁশের কেল্লার মিথ‍্যা edit করা অশ্লীল ছবি দেখলে। কিংবা চাঁদে, সাঈদীর ছবি দেখলে।
এত বিতর্কিত হল কেন হেফাজত , আমরা কি এই চেয়েছিলাম ??????
বলা বাহুল্য হেফাজতের হেড কোয়াটার হল ভারতের দেওবন্দ যারা বহু আগে থেকেই বিতর্কিত।

দেওবন্দদের কিছু কথাঃ
সম্মানিত পাঠকগন এবার আসুন আমরা দেখি হিন্দু মুশরিকদের সাথে দেওবন্দী দের কত পীরিতের সম্পর্ক।
এ সম্পর্ক রক্ষা করতে তারা আল্লাহ পাকের সাথে সম্পর্ক ত্যাগ করতেও প্রস্তুত ।

আল্লাহ পাক ইরশাম মুবারক করেন--
" তোমরা তোমাদের সবচাইতে বড় শত্রু হিসাবে পাবে ইহুদী অতপর মুশরিকদের "!
[ সূরা মায়িদা ৮২]
মুশরিক তথা হিন্দুদেরকে সবচেয়ে বড় শত্রু হিসেবে ঘোষণা দিয়েছেন আল্লাহ পাক।
অথচ দেওবন্দী দের আমলটা দেখেন.... আল্লাহ পাক উনার আদেশ অমান্য করে হিন্দুদের সাথে বন্ধুত্ব করাটাই তাদের কাছে বেশি গুরুত্বপূর্ণ ।
প্রমান --------->>>>

→মহান আল্লাহ তায়ালা হিন্দুদের কাফিরা বললেও দেওবন্দরা তাদের কাফির বলতে নারাজ।
আল্লহ পাক ইরশাদ করেন--
"নিশ্চয়ই সমস্ত প্রানীর মাঝে আল্লাহ পাক উনার নিকট কাফিররাই সবচেয়ে বেশি নিকৃষ্ট, যারা ঈমান আনে নাই।"
[ সূরা আনফাল ৫৫]
→অথচ দেওবন্দ থেকে ফতোয়া দেয়া হয় হিন্দুদের কাফির বলা যাবে না।
দেওবন্দী দের কাছে প্রশ্ন তবে কি হিন্দুরা ঈমানদার ??
হিন্দুদের কাফের বলা যাবে না এই ফতওয়া কিন্তু দেওবন্দীরা কোন কুরআন হাদীস ঘেটে দেয়নি, দিয়েছে হিন্দু উগ্রবাদী সংগঠন বিশ্ব হিন্দু পরিষদের নেতা সন্ত্রাসী অশোক সিংহোলের অনুরোধে এবং হিন্দুদের খুশি করতে।
তথ্যসূত্র-->
http://timesofindia.indiatimes.com/india/Hindus-cant-be-dubbed-kafir-says-Jamiat/articleshow/4179187.cms?intenttarget=no

→আপনারা সবাই জানেন "বন্দে মাতরম" হিন্দুদের দেবতাদের প্রশংসা বানী। এবং এর বিরুদ্ধে দেওবন্দ ২০০৬ সালে ফতওয়া দিয়েছিল তাও সঠিক। এই ফতওয়ার পক্ষে ২০০৯ সালের ৩রা নভেম্বর জমিয়ত থেকে পুনরায় বলা হয়, এতে ইসলাম বিরোধী বক্তব্য আছে তাই তা পাঠ করা যাবে না। কিন্তু এর মাত্র ৬ দিনের মাথায় দেওবন্দ মাদ্রাসায় যায় হিন্দু ঠাকুর রবি শঙ্কর। সে গিয়ে মাওলানা মারগুব, প্রধান মুফতি হাবীবুর রহমান, মুফতি ইহসান কাশেমীর সাথে ১ ঘন্টা মিটিং করে। এই মিটিং এর পর দেওবন্দ তার অবস্থান থেকে সরে আসে, এবং বলে, “বন্দে মাতরমের উপর তাদের আর কোন বিধি নিষেধ নেই।
হা হা হা...
হিন্দুদের খুশি করার জন্য ৬ দিনের মধ্যে বন্দে মাতরম হারাম থেকে হালাল হয়ে গেল।
তথ্যসূত্র:----->
http://articles.timesofindia.indiatimes.com/2009-11-10/india/28110421_1_fatwa-department-darul-uloom-maulana-abdul-khalik-madrasi 
→ হিন্দুদের ধর্মীয় গ্রন্থ হচ্ছে গীতা। রাশিয়ায় যখন গীতাকে নিষিদ্ধ করার ঘোষণা দিলে এর প্রতিবাদ করে উঠলো দেওবন্দীরা।

তথ্যসূত্র :
http://articles.timesofindia.indiatimes.com/2011-12-22/india/30546086_1_darul-uloom-deoband-hindus-muslims 
হে মুসলমান সমাজ দেখুন,কিন্তু রাশিয়া যখন পবিত্র কুরআন নিষিদ্ধ করলো তখন মুখ দিয়ে টু শব্দটাও করলো না দেওবন্দীরা।

তথ্যসূত্র--
http://www.theguardian.com/books/booksblog/2013/oct/08/russian-court-bans-quran-translation 
দেওবন্দীরা কাদের বন্ধু? হিন্দুদের নাকি মুসলমান দের???

→ ভারতে গরু কুরবানী আইন-২০০৪ অনুসারে একজন মুসলমান গরু কুরবানী করলে তার সর্বোচ্চ ৭ বছর কারাদণ্ড হতে পারে, একই সাথে ১০ হাজার রুপি জরিমানা হবে। এটা অবশ্যই মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত এবং মুসলমাদের উপর ভারত হিন্দু সরকারের জুলুম। কিন্তু এখানে দেওবন্দরা এর প্রতিবাদ করতে পারত, কিংবা সেটা যদি সম্ভব না হয় তাহলে তারা চুপ থাকত। কারণ হাদীস শরীফ অনুসারে ঈমানের স্তর তিনটি: ১) অন্যায় দেখলে হাতে বাধা দেয়া, দুই মুখে বাধা দেয়া, তিন খারাপ জেনে সরে আসা। এরপর ঈমানের আর কোন স্তর নেই। কিন্তু দেখা গেলো তারা হিন্দুদের সাথে একত্বতা প্রকাশ করে ফতওয়া দিলো: “গরু কুরবানী করা নাজায়িজ”।
তথ্যসূত্র--
http://timesofindia.indiatimes.com/india/Eating-beef-is-un-Islamic-if-there-is-ban/articleshow/2986846.cms?intenttarget=no 

তারা আরো বলল: হিন্দুদের ধর্মীয় অনুভূতির কথা বিবেচনা করে আপনারা গরু কুরবানী করবেন না।
তথ্যসূত্র--

http://www.thehindu.com/news/national/article2603964.ece 
বলাবাহুল্য হিন্দুদের ধর্মীয় অনুভূতি সংরক্ষণের দায়িত্ব হিন্দুদের এবং মুসলমানদেরটা সংরক্ষণের দায়িত্ব মুসলমানের।
কিন্তু দেখা যাচ্ছে সেই গান্ধীর আমল থেকে হিন্দু গান্ধীর অনুরোধে দেওবন্দরা গরু কুরবানী করতে নিষেধ করে আসছে।
তথ্যসূত্র--

http://khabar.ibnlive.in.com/news/109892/13 তাহলে তারা কি হিন্দুর অনুরোধে মুসলমানিত্ব বাদ দিয়ে হিন্দু হয়ে গেছে??
উল্লেখ্য ২০১১, ২০১০, ২০০৮, ২০০৭, ২০০৪ সালে তারা সরাসরি গরু কুরবানী করতে বিরোধীতা তার প্রমাণও মিডিয়াতে আছে।
তথ্যসূত্র--
https://www.facebook.com/rajdarbaar/posts/648405118538220 কি জবাব দিবেন ??
→ দেওবন্দী দের সকল বার্ষিক সভার প্রধান অতিথী হয় কে জানেন ????
উত্তর: হিন্দুরা।
দারুল উলুম দেওবন্দের ২৯ তম বার্ষিক সভার প্রধান অতিধি হয় মুসলিম বিদ্বেষী রবি শঙ্কর।
তথ্যসূত্র--

http://www.youtube.com/watch?v=cYm4sUmvmtw ৩০ তম সভার প্রধান অতিধি হয় ঠাকুর রামদেব

তথ্যসূত্র

http://www.youtube.com/watch?v=rCjhoCN3bRA
→ তসলিমা নাসরিন এই নামটা সবাই জানেন। কতবড় নাস্তিক এই মেয়ে লোকটা সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না । দুনিয়ায় বসবাসকারী একজন সাধারণ একজন মানুষও তার মৃত্যুদন্ড কামনা করে। অথচ দেওবন্দীরা তসলিমা নাসরিনের পক্ষে.....
২০০৭ সালের কথা, তসলিমা নাসরিন বিতর্কিত বই ‘দিখণ্ডিত’ নিয়ে যখন কলকাতার মুসলমানরা সরব, তাকে যেন কলকাতায় স্থান না দেওয়া হয় যে জন্য চলছে তুমুল আন্দোলন। ঠিক তখন এই দেওবন্দ মুসলমানদের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করলো। তসলিমার পক্ষে ফতওয়া দিল। জমিয়তে উলামায়ে হিন্দ নেতা মৌলানা মেহমুদ মাদানি বলেছিল, "পবিত্র ইসলামেই আছে, কোন ব্যক্তি ক্ষমা চাইলে তাকে ক্ষমা করে দেওয়াই উচিত। তসলিমা যখন ক্ষমা চেয়েছেন, তখন তাকে ক্ষমা করে দেওয়াই ঠিক কাজ হবে। তিনি যেখানে থাকতে চান, সেখানেই তাকে থাকতে দেওয়া হোক।"
সত্যি অবাক বিষয় । তসলিমা ক্ষমা চাইল কবে ??????????
সে তো এখন ইসলামের বিরুদ্ধে বলছে। আর নবীজি সম্পর্কে কটূক্তি করায় সে সময় মুরতাদ তসলিমাকে হত্যার ঘোষণা দিয়েছিল এক আলেম (মুরতাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড)। কিন্তু সেই আলেম এর বিরুদ্ধে উল্টো ফতওয়া দিলেছিল দেওবন্দী জালেমরা। সে সময় জমিয়তে উলামায়ে হিন্দের মুখপাত্র কাকি সফিউদ্দিন বলেছিল, “কারও মুন্ডু চাওয়া বা প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া ইসলামবিরোধী। যদি কেউ এমন দাবি করে থাকেন, প্রমাণ পেলে তাদের বহিস্কার করা হবে।” মুরতাদ তসলিমার পক্ষে সাফাই গায়ে দেওবন্দীরা কি নাস্তিক প্রমানিত হলো না??
তথ্যসূত্র--
http://ns.bdnews24.com/bangla/details.php?id=69508&cid=21 
→ মুসলমানদের মসজিদ বাবরী মসজিদ, এই মসজিদকে অন্যায়ভাবে ভাঙল হিন্দু সন্ত্রাসীরা। সাথে সারা ভারত জুড়ে মারলো লক্ষ লক্ষ মুসলমানকে। হিন্দুদের দাবি: তাদের কল্পকাহিনী রামায়নের মতে বাবরী মসজিদ নাকি রামের জন্মস্থান। এলাহাবাদের সাম্প্রদায়িক হাইকোর্টও রায় দিলো: বাবরি মসজিদের যায়গার তিন ভাগের মাত্র একভাগ পাবে মুসলমানরা, দুই ভাগ পাবে অন্যরা। বলাবাহুল্য এ রায়ের পর মুসলমানদের প্রতিবাদ করা ফরজ হয়ে পড়ে। কিন্তু দেওবন্দরা প্রতিবাদতো করলোই না, উল্টো বললো: “মুসলমানদের এই রায় শ্রদ্ধার সাথে মেনে নেয়া উচিত।

তথ্যসূত্র--

http://www.indianexpress.com/news/respect-ayodhya-verdict-darul-uloom-deoband/682444

→ কুখ্যাত কসাই, লক্ষ লক্ষ মুসলমান দের রক্তে যার হাত রঞ্জিত সেই নরেন্দ্র মোদীর সাফাই গাইলো দেওবন্দীরা।
নরখাদক নরেন্দ্র মোদির পক্ষ নিয়েছিল এ দেওবন্দীরা। তারা গুজরাটে মুসলমানদের উপর হিন্দুদের নৃশংস আচরণকে ভুলে যেতে বলে ভারতীয় মুসলমানদের।
নাউযুবিল্লাহ !

তথ্যসূত্র--

http://articles.timesofindia.indiatimes.com/2011-01-19/india/28371112_1_gujarat-riots-riot-victims-maulana-ghulam-mohammed-vastanvi ।ভারতীয় দেওবন্দীদের একজন প্রধান নেতা, হুসেন মদনির নাতি আরশাদ মদনি
 নরেন্দ্র মোদির ব্যক্তিগত গাড়িতে চড়ছে http://www.youtube.com/watch?v=3yYVAKi-daE
শুধুতাই নয়, এ বক্তব্যের পর মুসলমানদের তীব্র প্রতিবাদের মুখে দেওবন্দে ভিসিকে সরিয়ে দিতে বাধ্য হয় কর্তৃপক্ষ।

→যে ইন্ডিয়াতে মুসলমানদের পাইকারী ভাবে হত্যা করা হয়, মুসলমানদের আজান দিতে বাধা দেয়া হয়, কুরবানি দিতে বাধা দেয়া হয়, গুজরাটে পাইকারী ভাবে মুসলমান দের শহীদ করা হয়, আহমদনগরে পাইকারী হারে শহীদ করা হয়, সেখানে জিহাদের ডাক না দিয়ে সেই ইন্ডিয়াকে দারুল আমান ঘোষনা করেছে দেওবন্দীরা। অর্থাৎ এখানে জিহাদের কোন প্রয়োজন নেই।

তথ্যসূত্র--
http://www.hindustantimes.com/India-news/No-jihad-in-India-says-Darul-Uloom-Deoband/Article1-382288.aspx হে মুসলমান সমাজ !!
দেওবন্দীদের জঘন্য আক্বীদা দেখুন মূল উর্দু কিতাব থেকে
http://aakhirikhtilaafkyun.blogspot.co.uk/ আব্দুল ওহাব নজদি এর লেখা এরাবিক কিতাব( কিতাবুত তৌহিদ ) এর উর্দু( তাকবিয়াতুল ইমান ) লিখেন শাহ ইসমাইল দেহলবী ও বর্তমান হেফাজাত ও দেওবন্দ এর প্রতিষ্টাতা জন্ম দাতা ওহাবির আমদানি কারক ৷ তিনি সেই কিতাব এ অনেক কুফরী ও গুস্তাকি করেছেন নবী পাক সাল্লেলাহু আলাইহে সালাম ও অলি আওলিয়া দের সান এ ৷ কিছু তুলে ধরা হল ৷১ ৷ আম্বিয়া ও আউলিয়া দের মধ্যে জীন ও সয়্তান এর মধ্যে ভুত ও পরীর মদ্ধে কোন পার্থক্য নাই ৷page no 6 ২৷ এই বিষয় ছোট বর সকল আল্লাহ পাক এর কাছে এক সমান , পেজ নং ৭ 3 ছোট বড় সকল সৃস্টি আল্লাহ পাক এর সান এর কাছে চামার অপেক্ষা নিকৃষ্ট ৷ পেজ নং১১ ৪ ৷ কোন নবী অলি জীন ফেরশতা পীর শহিদ ঈমাম ঈমানদার কে আল্লাহ সাহেব এই ক্ষমতা দান করেন নাই ৷এখন আমার কথা হচ্ছে যে এখন যদি বলা হয় আপনার বাবা ও সয়্তান এক সমান ৷ আপনাকে কেমন লাগবে ? আল্লাহ পাক আমাদের নবী কে কেমন ইজ্জাত দিয়েছেন তা কে না জানে ? আর সে কি বলে আল্লাহর সান এর কাছে সবাই চামার এর চেয়ে নিকৃস্ট ৷ আর কি বলেছে যে জীন ভুত নবী অলি সয়্তান দের মধ্যে কোন পার্থকু নাই. তো এমন আকিদা অবলা দের কে কি বলা যাবে ?দেওবন্দী ওলামা শাহ ইসমাইল এর কিতাব (তাকবিয়াতুল ইমান) এর প্রতি গান্গুহী সাহেব এর পূর্ণ আস্থা ছিল সত্য ইসলাম এটাই বলে আর গান্গুহির মুরিদ আলী হুসাইন আলী হুসাইন সেটার প্রতি ইমান আনার কারনে এতটাই কাবিল হয়েছিলেন যে তিনি একবার সপ্নে দেখলেন নবী পাক সল্লেল্লাহু আলায়হে সালাম কে যে আলী হুসাইন এর হাত ধরে পুলসিরাত পার করতে ছিলেন ৷ এমন সময় নবী পাক সাল্লেলাহু আলায়হে সালাম পুল সিরাত এর উপর থেকে পরে যেতে ধরলে আলী হুসাইন নবী পাক সাল্লেলাহু আলায়হে সালাম কে রক্ষা করিলেন এখন আমার কথা হছে যে আমাদের নবী সকল উম্মত এ মোহাম্মদী এর জিম্মাদার তিনিই আমাদের ভরসা কিয়ামত এর দিন ৷ সেই নবী কে দেওবন্দী ওলামার মুরিদ রাই পুলসিরাত থেকে পরে যাওব থেকে রক্ষা করেন এখন তাদের কাবিল্পান ও ঈমানী জোর কত বেশি একটু জানাবেন কেউ plsদেওবনদি দের ওলামা খলিল আহমাদ তার কিতাব (বারাহিনে কাতেয়া ) এর ২৬ নং পেজ এ লিখেছেন যে একজন লোক সপ্নে নবী পাক সল্লেল্লাহু আলায়হে ওয়া সাল্লাম কে দেখতে পান আর তিনি উর্দু তে কথা বলছেন ৷ লোকটা নবী পাক জিগ্গেস করলেন আপনি উর্দু কিভাবে বলতে পারেন ? আপনি তো একজন এরাবিক !!!!তো নবী পাক বললেন যে যখন থেকে দেওবন্দ মাদ্রাসা এর সাথে আমার সম্পর্ক হয়ছে তখন থেকে উর্দু ভাষা আমার আয়ত্তধিন হয়ছে৷এখন আমার কথা হছে যে তারা কত বড় বেআদব যে নবী পাক নামে ও মিথা কথা জুড়ে দিয়েছে নিজের মাদ্রাসার নাম উচা করার জন্য ৷আগের সময়কার মুসলিম দের কথা কি নবী পাক বুঝত না ?আমরা বাঙালি ৷ আমাদের কথা কি নবী বোঝেন না?দুনিয়া তে কত ভাষা আছে !!!!!! নবী পাক কি বোঝেন না?তাদের কে ও কি দেওবনদ মাদরাসা বানাতে হবে নবী পাক কে তাদের ভাষা বোঝানোর জন্য?
নবীজি সম্পর্কে কটূক্তি করায় সে সময় মুরতাদ তসলিমাকে হত্যার ঘোষণা দিয়েছিল এক আলেম (মুরতাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড)। কিন্তু সেই আলেম এর বিরুদ্ধে উল্টো ফতওয়া দিলেছিল দেওবন্দী জালেমরা। সে সময় জমিয়তে উলামায়ে হিন্দের মুখপাত্র কাকি সফিউদ্দিন বলেছিল, “কারও মুন্ডু চাওয়া বা প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া ইসলামবিরোধী। যদি কেউ এমন দাবি করে থাকেন, প্রমাণ পেলে তাদের বহিস্কার করা হবে।” মুরতাদ তসলিমার পক্ষে সাফাই গাওয়ার অধিকার দেওবন্দীদের কে দিল??? (http://ns.bdnews24.com/bangla/details.php?id=69508&cid=21)
ইয়োগা যে হিন্দুদের খাটি ধর্মীয় অনুসঙ্গ তা বুঝতে আশাকরি কারো কোন সমস্যা নেই। https://bn.wikipedia.org/wiki/যোগ_(হিন্দুধর্ম) তবে সমস্যা সেখানে নয়, সমস্যা অন্যখানে, তা হলো ইসলাম ধর্মে ইয়োগা জায়েজ রয়েছে এই ফতওয়া দেয়া। (নাউযুবিল্লাহ) এবং একই সাথে হিন্দুদের কথিত ইয়োগা বাবার থেকে কয়েক হাজার দেওবন্দীর ইয়োগা তালিম নেয়া।ইয়োগা সম্পর্কে দেওবন্দের ফতওয়ার ইউটিউব লিঙ্ক: http://www.youtube.com/watch?v=rCjhoCN3bRA http://www.youtube.com/watch?v=3-TpPPFDJQYদেখুন আরেক মদন দেওবন্দী ইয়োগার প্রশংসা করতে গিয়ে তাকে নামাজের সাথে তুলনা করে বসেছে: http://articles.timesofindia.indiatimes.com/2009-01-29/delhi/28043824_1_national-fatwa-council-yoga-offering-namaz
মজার ব্যপার দেখুন!!ভারতবর্ষে দেওবন্দ মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা কাসিম নানুতুবি সাহেবের বিরুদ্ধে ফতওয়া দিয়েছিল স্বয়ং দেওবন্দীরাই। অবিশাস্য মনে হচ্ছে? প্রমাণ দেখুন স্ক্যান কপিসহhttp://en.islamieducation.com/.../takfir-fatwa-on-qasim..
দেওবন্দীদের স্ক্যান্ডাল ধরা পড়ল তাদের বইতেই। তাদের অনেকেই ছিল সমকামী। স্ক্যান কপিসহ দেখুনhttp://en.islamieducation.com/.../scandal-in-deoband-don
দেওবন্দী/তাবলীগিদের হেকীমুল উম্মত বা কবিরাজ আশরাফ আলী থানবী পূর্বেই অনুমান করতে পেরেছিলো যে, তার সকল অনুসারীরা সমকামী/লুইচ্চামীর জন্য ধ্বজভঙ্গ হবে। আর সেকারনে থানবী তার যৌনচিকিৎসা মূলক বই "বেহেশতী জেওরে" কিছু যৌন চিকিৎসা বর্ননা করে গিয়েছে।আশরাফ আলী থানভী তার বেহেস্থী জেওর বইয়ের মধ্যে যৌন চিকিৎসা সম্পর্কিত অনেক গুলা পয়েন্ট উল্লেখ করেছে। তার কয়েকটি দেয়া হলো--(১০) এড়েঁ গরুর লিঙ্গ সুরমার ন্যায় মিহীন করিবে। মধু মিশ্রীত করিয়া উহা সঙ্গমের কিছুক্ষণ পূর্বে সেবন করিবে। ইহাতে নিস্তেজ লিঙ্গেরও পুনরুত্থান হইবে।(১১) সহবাসের পূর্বে কুকুরের লিঙ্গ কাটিয়া উরুতে বাধিয়া লইবে , তাহলে সঙ্গম দীর্ঘস্থায়ী হইবে ।"(১৪) কুকুরের সঙ্গমকালে যখন মজবুতভাবে লাগিয়া যায় তখন সাবধানতার সহিত পুরুষ কুকুরের লেজ জড়ো থেকে কাটিয়া লইবে। চল্লিশ দিন উহা মাটির নিচে গাড়িয়া রাখিবে। অতপর মাটি হইতে বাহির করিবে এবং সূতায় গাঁথিয়া কোমড়ে ধারন করিবে। যতক্ষণ উহা কমড়ে থাকিবে ততকক্ষন বীর্যপাত হইবে না।"( নাউজুবিল্লাহ )তথ্যসূত্র : বেহেশস্থী জেওর , ২য ভলিউম , নবম খন্ড , চিকিত্সা অধ্যায় , পৃষ্ঠা ৩৭৭ , এমদাদিয়া লাইব্রেরি , চক বাজার ঢাকা , অনুবাদক : শামসুল হক ফরিদপুরী।
কি বুঝলেন ??
পৃথিবীর বুকে ইসলামের দুশমনী কারা এবং হিন্দুদের প্রতিনিধিত্ব এই দেওবন্দীরা করে আর কত প্রমান দিলে বিশ্বাস করবেন?
 কবে আপনাদের ঘুম ভাঙ্গবে ??
 এ সত্য বিষয়গুলা প্রকাশ করি বলেই আমরা দেওবন্দী দের চোখের বালি।
যতদিন মুসলমান নামধারী মুনাফিকদের চিহ্নিত করে তাদের সমূলে উৎপাটন না করতে পারবেন, ততদিন ভারতের মুসলমানরা এক হবে না, স্বাধীনতাও পাবে না, সময়ের স্রোতে হিন্দুদের দ্বারা অত্যাচারিত হতেই থাকবে। তাই সময় এসেছে এ দেওবন্দ মুনাফিকদের চিহ্নিত করা এবং তাদের প্রতিহত করা। মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের সেই তৌফিক দান করুন। (আমীন)(বি:দ্র: দয়া করে অন্ধ দেওবন্দ ভক্তরা আমার নোটে তালগাছবাদী কমেন্ট করবেন না, নূনতম জ্ঞান নিয়ে বা পড়ালেখা করে এখানে কমেন্ট করার আহ্বান জানাচ্ছি)




রবিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০১৪

পহেলা বৈশাখ ও অলৌকিক ঘটনা



পহেলা বৈশাখ ও অলৌকিক ঘটনা
কুফরীপ্রথা পহেলা বৈশাখের পক্ষে বললে কি হয় জানেন??? দুনিয়াতে তার ঈমান চলে যায়, আখেরাতে যেতে হয় জাহান্নামে। কিন্তু দুনিয়াতে থাকতে ঐ জাহান্নামের কিছু কিছু লক্ষণ জাহির হওয়া শুরু করে। এরকমই একটা অলৌকিক ঘটনা ঘটেছিলো এক ব্যক্তির ক্ষেত্রে। ঐ ব্যক্তিটি ছিলো জাতীয় মসজিদ বায়তুল মুকাররম মসজিদের সাবেক খতিব ওবাইদুল হক। সে ঐ সময় সরকারকে খুশি করতে ভুল ফতওয়া দিয়েছিলো।
হারাম পহেলা বৈশাখের পক্ষে ওবাইদুল হক বলেছিলো: " আল্লাহর বহু বড় নিয়ামত হলো নববর্ষ। নববর্ষ পালন করতে গিয়ে দান-খয়রাত করতে হবে শুকরিয়া আদায় করতে হবে দোয়া করতে হবে।"( তথ্যসূত্র: দৈনিক মানবজমিন ১০/০৪/২০০৪ ইং শেষ পৃষ্ঠা)
কিন্তু এ ভুল ফতওয়ার কাফফারা সে মৃত্যুর পর আদায় করে। স্বাভাবিকভাবে একটা মানুষ মারা যাওয়ার পর তার লাশ পচন ধরতে সময় লাগে। আর আল্লাহ-ওয়ালা বা মসজিদের ঈমামদের লাশে এত তাড়াতাড়ি পচন ধরার তো প্রশ্নই আসে না। কিন্তু ওবাইদুল হকের মৃত্যুর পর তার বিপরীত দেখা গেলো। মৃত্যুর সাথে সাথে লাশে পচন ধরলো, পেট ধারণ করলো বিরাট আকৃতি। বরফের বিছানায় রেখেও তা থামানো যাচ্ছিলো না। ছবিতে আপনারা নিজেরাই এ অলৌকিক বিষয়টি দেখতে পাচ্ছেন, লাশ রাখা হয়েছে বরফের বিছানার উপর, দেওয়া হচ্ছে বাতাস। তারপরও মানুষ পচা গন্ধের নাকে আঙ্গুল দিয়ে রেখেছে।


বৈশাখের ১ তারিখে ইলিশ খাওয়া যাবে কি??
অনেকে প্রশ্ন করেছিলো, বছরের প্রথম দিন ইলিশ মাছ খাওয়া ঠিক হবে কি না?? মানে, কেউ পহেলা বৈশাখ পালন করলো না, কিন্তু ইলিশ রাধলো, সেটা ঠিক হবে কি না??
আমি এর সঠিক উত্তর খুজতে গিয়ে একটু চিন্তু করেছি। পবিত্র কুরআন-হাদীস থেকে ঘেটে যেটা দেখলাম:
১) ইসলাম ধর্মে হাস-মুরগী আল্লাহ’র নামে জবাই করা জায়িজ। কিন্তু কুরবানী ঈদের দিন সুবহে সাদিক থেকে ১২ই জিলহজ্জ সূর্যাস্ত পর্যস্ত (যে সময়টুকুতে কুরবানী করা যায়) হাস-মুরগী জবাই করতে নিষেধ করা হয়েছে। কারণ ঐ সময় মজুসী (অগ্নি উপাসক)-দের একটা রসম হচ্ছে দুই পায়ের (হাস-মুরগী) যন্তুসমূহ জবাই করা। এখানে উল্লেখ্য, মজুসীরা তাদের দেব-দেবীর নামে জবাই করে, কিন্তু আমরা আল্লাহ নামে জবাই করি। কিন্তু তারপরও মজুসীদের সাথে মিল হওয়ার কারণে ঐ সময় জবাই করতে নিষেধ করা হয়েছে।
২) ইসলামে রোজা রাখা জায়িজ এবং ফজিলতের কারণ। কিন্তু হাদীস শরীফে আশুরা (১০ মুহররম) উপলক্ষে ১টি রোজা রাখা নিষিদ্ধ করা হয়েছে, রাখতে বলা হয়েছে ২টি রোজা। এর কারণ, ঐদিন ইহুদীরা ১টা রোজা রাখে, তাই ইহুদীদের সাদৃশ্য না রেখে ঐদিনের আগে বা পরে মিলিয়ে দুইটা রোজা রাখার নির্দেশ দিয়েছেন নবীজি।
এবার আপনারাই বলুন, বিজাতীয় অনুষ্ঠান ১লা বৈশাখে যে ইলিশ খাওয়ার রসম চালু হয়েছে, সেটার সাথে মিল রেখে ঐ দিন ইলিশ খাওয়াটা ঠিক হবে কি না??


সূরা ফাতেহা’র শিক্ষা ও পহেলা বৈশাখের বৈধতা
সূরা ফাতেহাকে বলা হয় উম্মুল কুরআন, মানে পবিত্র কুরআনের মা। পুরো কুরআন পাকে যা রয়েছে, তা সংক্ষেপে এ সূরায় বর্ণনা করা হয়েছে। যার কারণে পরে নাজিল হলেও তার অবস্থান হয়ে যায় প্রথমে। এ সূরার গুরুত্ব এতটাই বেশি যে, নামাজের প্রত্যেক রাকাতে তা পড়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে এবং বাদ গেলে নামাজ হবে না।
এ পবিত্র সূরার ৭ নং আয়াত শরীফে মহান আল্লাহ তায়ালা’র দরবারে আমাদের দু’য়া করতে বলা হয়েছে, “ (হে আল্লাহ) আমাদের তাদের তাদের পথ দিবেন না, যারা গজবপ্রাপ্ত ও বিভ্রান্ত (কাফির-মুশরিক)”।
অর্থ্যাৎ আমরা নামাজের প্রত্যেক রাকাতে বলে থাকি ‘হে আল্লাহ আমাদের কাফির-মুশরিকের পথ দিবেন না’। এখন আমরা যদি নামাজে দাড়িয়ে বলি, আমাদের কাফির মুশরিকের পথ দিবেন না এবং পরে যদি হিন্দুদের পহেলা বৈশাখ পালন করি এবং মজুসীদের নওরোজ উৎযাপন করি তবে কি আমরা সূরা ফাতেহা মানলাম?? মুখে বললাম কাফির-মুশরিকের পথ দিয়েনে না, কিন্তু বাস্তবে মানলাম না পহেলা বৈশাখ পালন করলাম তবে কি তা মুনাফেকি হলো না??? এজন্যই আগের বার পোস্ট দিয়েছিলাম, যারা পহেলা বৈশাখ পালন করবেন তাদের আর নামাজ পরার দরকার নাই। কারণ এ লোক দেখানোর জন্য নামাজ, যা উল্টো জাহান্নামে যাওয়ার কারণ।




যারা পহেলা বৈশাখ পালন করবেন তাদের আর নামাজ পরার প্রয়োজন নেই

যারা পহেলা বৈশাখ পালন করবেন তাদের আর নামাজ পরার দরকার নেই! কি চমকে উঠলেন??
আসলে কথা কিন্তু ১০০% সত্যি। যারা পহেলা বৈশাখ পালন করলেন তাদের আর নামাজ পরার প্রয়োজনীয়তা থাকে না। কারণ নামাজ পরার জন্য ঈমান শর্ত, বেঈমান বা কাফির ব্যক্তি সারা দিন নামাজ পরলেও তার নামাজ কবুল হবে না। যেহেতু পহেলা বৈশাখ পালন করলে মানুষ কুফরী করে মুরতাদ হয়ে যায় তাই যতক্ষণ পর্যন্ত সে খাস তওবা না করবে, ততক্ষণ পর্যন্ত সে ঈমানহীন বা কাফির হয়েই থাকবে। তাই সে সময় তার নামাজ পরা আর না পরা সমান কথা।

পহেলা বৈশাখ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে:
১) https://www.facebook.com/photo.php?fbid=485050934957685&set=a.242951882500926.58017.100003583482736&type=1&stream_ref=10
২) https://www.facebook.com/photo.php?fbid=483454711783974&set=a.242951882500926.58017.100003583482736&type=1&stream_ref=10










দেখুন মেয়েরা পহেলা বৈশাখে গিয়ে কিভাবে ইজ্জত হারাচ্ছে.....
ঢাকা বিশ্ববিদ্যায়ের সমাজ কল্যান বিভাগের এক ফেবু ফ্রেন্ডের স্ট্যাটাস............
আজ সন্ধ্যায় বাংলা একাডেমির সামনে এক অপ্রীতিকর ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী হলাম। আমরা পাঁচজন কার্জন হল থেকে টিএসসি হয়ে হলে ফিরছিলাম। হঠাৎ করে বাংলা একাডেমির সামনে হাজার মানুষের ভীর আর শরগোল শুনে ভীর ঠেলে ভিতরে গেলাম। দেখলাম একটি মেয়ে রাস্তায় লুটিয়ে আছে আর একটা মেয়ে ঊদ্যানের ওয়াল ঘেষে একটা উচু যায়গায় দাড়িয়ে চিৎকার করছে। এদের একজনের গায়ে কাপড় নেই আরেকজনের কাপড় ছিন্ন-বিন্ন। দুজনই চিৎকার করছে আর এদেরকে চেপে ধরে রেখেছে দুজন পুরুষলোক। যথাসম্ভব তাদের ইজ্জৎ বাচানোর জন্য নিজেদের কাপড় খুলে তাদেরকে পরিয়ে দেয়ার চেষ্টা করছে পুরুষ দু'জন। তাদেরকে ঘিরে হাজারো মানুষের নিষ্কৃয় ভীর। কেউই ঘটনার পুরুপুরি বলতে পারছে না।


আজকে যে সব মেয়েরা কুফরী প্রথা পহেলা বৈশাখ পালন করতে বাইরে বের হলো তাদের দুশ্চঃচরিত্র বলাই উত্তম, কারণ এসব যায়গায় লম্পট পুুরুষের হাতের খোরাক হতে হয় এটা সবারই জানা, তারপরও তারা গেলো। তাহলে তাদের ভালো বলি কোন যুক্তিতে?? আর পুলিশও তো ঐ কোয়ালিটির, তার দোষ কোথায়???
সব কুকুরে কুকরে মিলে গেলে....কামড়া কামড়ি তো হবেই......


আজকে একটা ঘটনা নিউজ মিডিয়ায় বেশ গুরুত্ব পেয়েছে। সেটা হলো সেন্টমার্টিনে গিয়ে আহসানউল্লাহ ইউনিভার্সিটির ছাত্রদের মৃত্যু। সাগরের স্রোতে ভেসে গেলে কমপক্ষে ৬ ছাত্রের মৃত্যু হয়। এর মধ্যে ২ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে এখনও ৪ জনের লাশ পাওয়া যায়নি। নিখোজ চারজনের মধ্যে একজন নাম সাব্বির হাসান। এখন থেকে মাত্র ১৬ ঘণ্টা আগে মানে সকাল বেলা এই সাব্বিরের স্ট্যাটাস ছিলো: Not a bad way to celebrate pahela baishakh with with friends

আসলে প্রত্যেকটা মানুষকেই মরতে হবে, কেউ স্বাভাবিক ভাবে মারা যাবে, কেউবা দুর্ঘটনায় মারা যাবে এটা কোন সমস্যা নয়। কিন্তু সে কোন অবস্থায় মারা গেলো সেটা ফ্যাক্টর। সে কি নেক কাজ করতে গিয়ে মারা গেলো, না কুফরী কাজ যেমন পহেলা বৈশাখ পালন করতে গিয়ে মারা গেলো। বহু মানুষ আজ হুজুগে মেতে গা ভাসিয়ে দিয়েছিলো হারাম পহেলা বৈশাখে। অনেকেই জানত এগুলো কুফরী, কেউ না কেউ তাদের মানা করেছিলো, কিন্তু তারপরও লোভ সামলাতে না পেরে তাতে মজে গিয়েছিলো।
কিন্তু তারাও যদি এই সাব্বিরের মত মারা যেতো তাহলে কি হতো??? তাদের মরণ হতো কুফরী দিবস উদযাপন করতে গিয়ে, তওবা করার সুযোগ পেতো না। তখন তো জাহান্নাম ছাড়া উপায় থাকতো না। (নাউজুবিল্লাহ)

তাই প্রত্যেক মুসলমানের উচিত এখনই এ কুফরী কাজ থেকে খালিস তওবা করা এবং জীবনে আর না করার সংকল্প করা।


নাস্তিক সাহিত্যিক আহমদ রফিক আজ একটা লেখায় স্বীকার করেছে, পহেলা নববর্ষ হচ্ছে সেকুলার বাঙালীদের শ্রেষ্ঠ উৎসব। কথাটা তার ভাষায় কিন্তু ভুল বলেনি, ১০০ ভাগ সত্য কথাটা প্রকাশ করে দিয়েছে।
আসলে তার ভাষায় বাঙালী মুসলমান হচ্ছে দুই প্রকার ১) সেকুল্যার বা অসাম্প্রদায়িক ২) সাম্প্রদায়িক (খাটি মুসলমান)।
আসলে, একজন মুসলমান শুধুই মুসলমান, সেক্যুালার মুসলমান/ইসলাম বলে কোন শব্দ ইসলামে নাই। কারণ কবরে নামানো হলে মুনকার-নাকির ফিরিশতা জিজ্ঞেস করবে, “তোমার দ্বীন কি” তখন উত্তরে কিন্তু বলতে হবে ‘ইসলাম’। বললে হবে না ‘সেক্যুলার ইসলাম’।
মুসলমান ঐ ব্যক্তি যে পবিত্র কুরআন-হাদীসের প্রতি আত্মসমর্পণ করেছে। সে তার জীবন যাপন সবকিছুই ইসলামের কাছে সপে দিয়েছে। ইসলাম ধর্মে যেগুলো নিষিদ্ধ সেগুলো সে পালন করেনি। ইসলাম ধর্মে কাফিরদের নিয়মনীতি গ্রহণ করতে নিষেধ করা হয়েছে তাই সে বছরের প্রথম দিন বা নওরোজ পালন করেণি। ইসলাম ধর্মে ইসলাম ব্যতিত অন্য ধর্ম তালাশ করতে নিষেধ করা হয়েছে, তাই তাই সে পহেলা বৈশাখের নামে হিন্দুদের পূজা-অর্জনায় যোগ দেয়নি। যদি সে এর বিপরীত করে তবে কিন্তু সে মুসলমান থাকতে পারবে না। মুরতাদ হয়ে যাবে। অর্থাৎ ইসলাম ধর্মে কথিত সেক্যুলারিটির কোন স্থান নেই।

তাই ইসলামিক দৃষ্টিকোন থেকে পহেলা বৈশাখ পালনের বিচারের দিক থেকে বাঙালী মুসলমানদের আজ দুইভাগে ভাগ করা যায়:
১) মুরতাদ (যারা নববর্ষ করে কাফির হয়ে গেছে)
২) মুসলমান (যারা নববর্ষ করেনি)।
মহান আল্লাহ আমাদের এ জঘন্য কুফরী আমল থেকে তওবা করে মুসলমান হওয়ার তৌফিক দান করুন।
(রফিকের লেখার সূত্র: http://www.natunbarta.com/arts/2014/04/14/76790/বাঙালীর+শ্রেষ্ঠ+সেক্যুলার+জাতীয়উৎসব+বাংলা+নববর্ষ)


এবার পহেলা বৈশাখের আয়োজকরা যে কথাটা সবচেয়ে বেশি প্রচার করেছে সেটা হলো ‘সম্প্রীতি’ বা ‘সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি’।
এবিষয়ে বিডিনিউজ, প্রথম আলো প্রচুর লেখালেখি করেছে। এছাড়া বটমূলে বর্ষবরণ অনুষ্ঠানের সৃষ্টিকর্তা ওয়াহিদুল হকের বউ রবীন্দ্রধর্মালম্বী সানজিদা খাতুন এব্যাপারে ফলাও করে প্রচার করেছে। তার বক্তব্য হচ্ছে, “এ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বাংলাদেশে হিন্দু-মুসলিম সম্প্রীতি বৃদ্ধি পাবে।”

কিন্তু কথা হচ্ছে, এ গোষ্ঠিরা কেন এত বার বার কেন সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির কথা বলছে?? এর পেছনে উদ্দেশ্যটা কি?? যেখানে পার্শ্ববর্তী ভারতে চরম উগ্রবাদী মুসলিম নিধনকারী নরেন্দ্র মোদিকে প্রধানমন্ত্রীর আসনে বসানোর চেষ্টা চলছে, বিরাট জনগোষ্ঠী মুসলিম থাকার পরও মুসলিমবিরোধী ব্যক্তিকে সব হিন্দুরা ভোট দিচ্ছে, সেখানে বাংলাদেশে তাদের দালালরা কেন হিন্দুদের সাথে সম্প্রতির আবহাওয়া তৈরীর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে?? কারণটা কি??

ঠাণ্ডা মাথায় একটু চিন্তা করুন। মোদি ক্ষমতায় আসার আগেই ঘোষণা দিয়েছে, ক্ষমতায় আসলে রামমন্দির প্রতিষ্ঠা করবে। স্বাভাবিকভাবে সেটা করতে গেলে ১৯৯২ এর মত আারেকটা বড় দাঙ্গা বাধবে। তখন সারা ভারত জুড়ে গণহারে হত্যা করা হবে মুসলমানদের। আর তাতে বাংলাদেশের হিন্দুরা পরতে পারে সঙ্কটে। সেই সময় মুসলমানরা যেন এই সম্প্রীতির কথা মনে রেখে হিন্দুদের কিছু না বলে সেই জন্যই এ মগজ ধোলায় করা হচ্ছে।
মাথায় সূক্ষভাবে প্রবেশ করানো হচ্ছে, আগে বাঙালী, পরে মুসলমান। হিন্দু-মুসলিম ভাই ভাই। সুতরাং তাকে হেফাজত করার দায়িত্ব কিন্তু মুসলমানের। অথচ এ গোষ্ঠীটি ভারতে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি শিকেয় তুলে মুসলমান মারতে দাত খিঁচিয়ে আছে।

হারয়ে!! মুসলমান যে কবে বুঝবে???????



বাংলাদেশে হিন্দুদের বড় দালাল হচ্ছে বিডিনিউজ২৪.কম। হিন্দুবাদী চারুকলা এসকল কুফরী মূর্তি বানায় আর বিডিনিউজ২৪ সেগুলো প্রচার করে। উদ্দেশ্য এগুলো মাধ্যমে মানুষের ঈমান ধ্বংষ করা।
“ কাফির-মুশরিকদের মধ্যে অনেকেই প্রতিহিংসাবশতঃ চায় যে, মুসলমান হওয়ার পর তোমাদের কোন রকমে কাফির বানিয়ে দিতে।” (সূরা বাক্বারা-১০৯)



বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে না গেলে পাকিস্তানী ট্যাগ খেতে হবে কেন?? এ বর্ষবরণ অনুষ্ঠান কে চালু করছিলো??

১৯৬৭ সালে রমনা বটমূলে কথিত এ বর্ষবরণ চালু করছিলো ভারতীয় দালাল ছায়ানটের ওয়াহিদুল হক। যে ছিলো রবীন্দ্রধর্মের অনুসারি, যার মৃত্যুর পর লাশের সামনে রবীন্দ্রসংগীত গাওয়া হয়। তার লাশকে জানাজা বা কবর দেয়া হয়নি।
যার কারণে দেখবেন, বটমূল অনুষ্ঠানের মূলকেন্দ্র হচ্ছে ছায়ানটের স্টেজ, যেখানে একের একের পর রবীন্দ্রসংগীত গাওয়া হয়। উল্লেখ্য, রবীন্দ্রনাথ ছিলো বঙ্গদেশ তথা বাংলাদেশ বিরোধী, যে ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গের বিরোধীতা করে, এর মাধ্যমে বর্তমান বাংলাদেশের অনেক ক্ষতি সাধিত হয়।

তাই যারা রবীন্দ্রধর্মের অনুসারি ওয়াহিদুল হকের চালু করা কথিত বর্ষবরণে যাবে তারাই হচ্ছে রাজাকার। আর যারা না যাবে তারাই প্রকৃতঅর্থে দেশপ্রেমিক বাংলাদেশী।



দেখেছেন শুওরের বাচ্চা প্রথম আলো কি বলে???

“হাজার হাজার মানুষ ঘর থেকে বেরোয়। উৎসব করে। দেশের জন্য কিছু একটা করার সংকল্প নেয়। এবং সারা দিন প্রাণের সঙ্গে প্রাণ মেলায়। এবার যাঁরা সারা দিনমান উৎসবের রংকে উজ্জ্বল রাখবেন, তাঁরা এ দেশের জেগে থাকা তরুণ।”

এরা দেশের জন্য কি করার সংকল্প নেয়??? সারা বছর লুইচ্চামি করার সংকল্প নেয়???
আর জেগে থাকা তরুণ মানে?? তার মানে ঐখানে যারা লুইচ্চামি করতে না যায় তারা সবাই ঘুমিয়ে??

প্রথম আলো নামক জারজরা সংস্কৃতির নাম দিয়ে এ দেশের তরুণ সমাজকে বিপদগামী করছে........।

(লিঙ্ক: https://www.facebook.com/DailyProthomAlo/posts/753674891332266?stream_ref=10)

বলুন তো এত বড় আল্পনা আকঁতে কতটাকা খরচ হয়েছে???? যে দেশে কোটি কোটি মানুষ না খেতে পেয়ে দিনাতিপাত করে, যে দেশে বহু মানুষ চিকিৎসার অভাবে মারা যায়, যে দেশে বহু শিশু সামান্য কটা খাবারের জন্য ইট ভাঙ্গে। সেদেশে আর যাই হোক, কোটি টাকা অপচয় করে এ দেশপ্রেম মানায় না। (ছবি: প্রথম আলো)


রমনা বটমূলে ভীড়ের মধ্যে পুরুষের ‘ইসে’ খেয়ে কান্নাকাটি করছে তরুণীরা: “এরকম হলে বটমূলে আর আসা যাবে না.........”

অনেক নারীকে ভীড় সামলাতে না পেরে নিরাপদ স্থান খুঁজতে দেখা গেছে। মানুষের তীব্র স্রোতের মধ্যে নারীরা একশ্রেণীর বখাটেদের হাতে হয়রানির শিকার হন। এজন্য অনেক নারী ও তরুণীকে ফটকের ভিড়ে কান্নাকাটি করতেও দেখা গেছে।
ইডেন মহিলা কলেজের শিক্ষার্থী সারমিন আক্তার বাংলামেইলকে বলেন, ‘সব ক্ষেত্রেই নারীর অধিকার নিশ্চিতের কথা বললেও কেউ এ বিষয়টি নিয়ে মাথা ঘামায় না। নারীদের প্রবেশের জন্য এসব অনুষ্ঠানে আলাদা ব্যবস্থা রাখা উচিত ছিল। এমন অবস্থা হলে সামনের আচার অনুষ্ঠানে যোগ দেয়া যাবে না।’
হয়রানির শিকার অপর এক তরুণী বাংলামেইলকে বলেন, ‘লাইনে বখটে যুবকদের অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে তাদের যেনো মা-বোন নেই। মেয়েদেরকে দেখলে তারা আর ঠিক থাকতে পারে না। তারা যে অবস্থা সৃষ্টি করে তাতে এসব অনুষ্ঠানে আর আসা যাবে না।

এখন কান্নাকাটি কর কেন বাপু....???? তোমাকে কে যেতে বলেছিলো ঐখানে..??? এখনতো ছেলেদের একটু ‘ইসে’ সহ্য করতেই হবে......

এখন খেকে পুরুষরা যেন বিয়ে করার আগে খবর নিয়ে নেয় মেয়ে বটমূলে কখন গিয়েছে কি না?? যদি যায় তবে ধরে নিতে হবে মাল নম্বর-২ .

(ছবির সূত্র: http://www.banglamail24.com/index.php?ref=ZGV0YWlscy0yMDE0XzA0XzE0LTEwNS04NjM0Ng%3D%3D)


হে! হে! একদিন হিন্দু ছিলাম রে...................

হিন্দুস্থানে একজন জবরদস্ত ওলীআল্লাহ ছিলেন। যিনি ইন্তিকালের পর আরেকজন বুযূর্গ ব্যক্তি উনাকে স্বপ্নে দেখে জিজ্ঞেস করেন, “হে ওলীআল্লাহ! আপনি কেমন আছেন?” সেই ওলীআল্লাহ জবাবে বলেন, “আপাততঃ আমি ভালই আছি, কিন্তু আমার উপর দিয়ে এক কঠিন সময় অতিবাহিত হয়েছে যা বলার অপেক্ষা রাখে না। তখন স্বপ্নদ্রষ্টা বুযূর্গ ব্যক্তি জিজ্ঞাসা করলেন, আপনি কি আমাকে আপনার সেই কঠিন অবস্থা সম্পর্কে বলবেন? আল্লাহ’র ওলী জবাব দিলেন অবশ্যই বলবো। কারণ এতে যমীনবাসীর জন্য শক্ত নছীহত রয়েছে।
অতঃপর তিনি বলা শুরু করলেন, আমার ইন্তেকালের পর ফেরেশতারা আমাকে সরাসরি আল্লাহর নিকট পেশ করেন। আল্লাহ তায়ালা ফেরেশতাদের বললেন, “হে ফেরেশতারা! তোমরা তাকে কেন এখানে নিয়ে এসেছ”? ফেরেশতারা বললেন, হে আমাদের মালিক! আমরা তাকে খাছ বান্দা হিসেবে আপনার সাথে সাক্ষাৎ করার জন্য নিয়ে এসেছি। আল্লাহ বললেন, “তাকে এখান থেকে নিয়ে যাও, তার হাশর-নশর হিন্দুদের সাথে হবে। কারণ সে পূজা করেছে।” আল্লাহর ওলী বলেন, একথা শুনে আমি ভয় পেয়ে গেলাম এবং আমার সমস্ত শরীর ভয়ে থর থর করে কাঁপতে লাগল এবং আমি আরজু করলাম, “হে আল্লাহ! আমার হাশর-নশর হিন্দুদের সাথে হবে কেন? আমি তো সবসময়ই আপনার এবং আপনার রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ফরমাবরদার ছিলাম। কখনও ইচ্ছাকৃত কোন নাফরমানি করিনি। আর পূজা করা তো দূরের কথা আমি কখনো মন্দিরের আশ-পাশ দিয়েও হাঁটিনি। তখন আল্লাহ তায়ালা বললেন, “তুমি সেদিনের কথা স্মরণ কর, যেদিন হিন্দুস্থানে হোলি পূজা হচ্ছিল। তুমি রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলে, তোমার সামনে-পিছনে, ডানে-বামে, উপরে-নিচে আশে-পাশে সমস্ত গাছ-পালা, তরুলতা, পশু-পাখী, কীট-পতঙ্গ, বাড়ি-ঘর, সবকিছুতেই রং দেয়া হয়েছিল। এমতাবস্থায় তোমার সামনে দিয়ে একটি গর্দভ (গাধা) হেঁটে যাচ্ছিল যাকে রং দেয়া হয়নি। তুমি সে সময় পান চিবাচ্ছিলে, তুমি সেই গর্দভের গায়ে এক চিপটি পানের পিক বা রঙিন রস নিক্ষেপ করে বলেছিলে- হে গর্দভ! তোমাকে তো এই হোলি পূজার দিনে কেউ রং দেয়নি তাই আমি তোমাকে রং দিয়ে দিলাম। এটা কি তোমার পূজা করা হয়নি? তুমি কি জান না যে, আমার হাবীব সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “যে ব্যক্তি যে সম্প্রদায়ের সাথে মিল রাখে সে তাদের অন্তর্ভুক্ত এবং তার হাশর-নশর তাদের সাথে হবে।” সুতরাং তোমার হাশর-নশর হিন্দুদের সাথে হবে।
ঐ অলী তখন আল্লাহ’র দরবারে ক্ষমা চেয়ে বলল: “আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করুন, আমি বুঝতে পারিনি, আমার অন্তরও এ ব্যাপারে সাড়া দেয়নি”। তখন আল্লাহ তায়ালা বললেন; “যাও তোমার অন্যান্য আমলের কারণে তোমাকে ক্ষমা করা হলো।

কিতাবে বর্ণিত এ ঘটনা দ্বারা বুঝা যায়, যারা আজ হিন্দু পূজা পহেলা বৈশাখ পালন করবে, বা তার সাথে সংশ্লিষ্ট যে কোন কাজ করবে সেও মজুসী ও হিন্দু হয়ে যাবে। যারা পহেলা বৈশাখ পালন করবে তারা মারা গেলে কখনই তাদের জানাজা পরা ঠিক হবে না, কারণ যে ব্যক্তি তার জানাজায় অংশ নিবে সেও মুরতাদ হয়ে যাবে। পহেলা বৈশাখ পালনকারীকে পশুর মত মাটির নিচে চাপা দিতে হবে। পরকালে তাদেরকে তোলা হবে মজুসী বা হিন্দু হিসেবে।